মামলাটি আমলে নিয়ে র্যাব-৫ রাজশাহীকে তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক এমদাদুল হক।
এজাহার সূত্রে জানা যায়, ২০১৪ সালে অভিযুক্ত মাহাবুব রহমান রাজশাহীতে কনস্টেবল হিসেবে কর্মরত থাকা অবস্থায় সেখানকার একটি কলেজে অধ্যায়নরত ছাত্রীর সাথে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। বিয়ের আশ্বাস দিয়ে ছাত্রীকে একটি ভাড়া বাসায় রেখে নিয়মিত শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করতেন মাহাবুব। এক পর্যায়ে অন্তঃসত্ত্বা হলে জোর করে গর্ভপাত ঘটান তিনি। এরপরও বিয়ে না করে একত্রে বসবাস করতে থাকেন বর্তমানে পদোন্নতি পেয়ে এএসআই হওয়া মাহাবুব।
বিয়ের জন্য চাপ দিয়ে গত ৭ নভেম্বর নির্যাতনের শিকার হয়ে বাবার বাড়ি নাটোরের গুরুদাসপুর উপজেলার নাজিরপুর চলে যান ওই তরুণী। তিনদিন পর আবারো বিয়ের দাবি করলে আবারো নির্যাতনের শিকার হন তিনি। পরে বৃহস্পতিবার মাহাবুবের বিরুদ্ধে ধর্ষণের মামলা দায়ের করেন ভিকটিম।
তবে অভিযুক্ত পুলিশ সদস্য ওই তরুণীকে নিজের স্ত্রী বলে দাবি করেছেন।